আপনাকে একটু আনন্দ দিতেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
হাসির বাক্স ১ |
দাদু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে— নাতিঃ আচ্ছা দাদু তোমার বয়স কত? দাদুঃ কুড়ি বছর। নাতিঃ তোমার চুল পেকে গেছে, নাতি নাতনি আছে, তবু তুমি বলছ তোমার কুড়ি বছর! কি বলছ দাদু?
দাদুঃ আমি যে কুড়ির বেশি গুনতে পারি না, তাই আমার বয়স কুড়ি বছর। |
হাসির বাক্স ২ |
নানুঃ আজমল, তোমার বয়স এখন কত নানু ভাই? নাতিঃ সাত। নানুঃ সে তো দু’বছর ধরেই বলছ?
নাতিঃ ঠিকই শুনছেন, নানু ভাই। আমি অন্যের মতো আজ এক রকম কাল অন্য রকম কথা বলি না। |
হাসির বাক্স ৩ |
নাতিঃ আমাদের বাড়ির সামনের ভদ্রলোক কি গরীব আর কিপ্টে? নানুঃ কেন রে, কি হয়েছে। না তেমন কিছু নয়।
নাতিঃ ওদের ছোট মেয়েটি মাত্র চার আনা পয়সা গিলে ফেলেছে তাই সেটা বার করতে কী কান্ডই না করছে। |
হাসির বাক্স ৪ |
নানু ও নাতির মধ্যে লৌহযুগ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে— নানুঃ তুমি কি জান একটা সোয়েটার তৈরি করার জন্য তিনটি ভেড়ার প্রয়োজন হয়?
নাতিঃ কী আশ্চর্য! নানু আমি জানতামই না ভেড়ার সোয়েটার বুনতে পারে। |
হাসির বাক্স ৫ |
নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে— নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো? নাতিঃ কেন, দশ বছর। নানুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর।
নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন। |
হাসির বাক্স ৬ |
বাবা আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে— বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।
ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান। |
হাসির বাক্স ৭ |
ছেলে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরলে বাবা বললেন— বাবাঃ কি খোকা পরীক্ষা কেমল হল? ছেলেঃ ভালো। বাবাঃ ফাস্ট হতে পারবে তো? ছেলেঃ আশা করি ফাস্ট না হলেও সেকেন্ড হবো। বাবাঃ খুশী হয়ে বললেন তোমাদের ক্লাসে ছাত্র কয়জন?
ছেলেঃ দুইজন। |
হাসির বাক্স ৮ |
ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও? বাবাঃ তুমি দেখেছ? ছেলেঃ না শুনেছি। বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই। কিছু দিন পর— বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ? ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা? বাবাঃ না শুনেছি।
ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা। |
হাসির বাক্স ৯ |
বাবা ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে— বাবাঃ হ্যারে পল্টু। তোর অংক পরীক্ষা কেমন হয়েছে? ছেলেঃ ভালোই হয়েছে বাবা। শুধু একটা অংক ভুল হয়েছে মনে হয়। বাবাঃ আর বাকী গুলো?
ছেলেঃ এগুলো তো করতেই পারলাম না। |
হাসির বাক্স ১০ |
বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে— বাবাঃ ওঠে পড় খোকা, দেখছিস না সূর্য ওঠে গেছে। পড়তে বস।
ছেলেঃ কিন্তু বাবা, সূর্য তো সন্ধ্যা ৬ টা বাজতে না বাজতে বিছানায় চলে যায়। আর আমাকে যে রাত ১১ টা পর্যন্ত পড়তে হয়। |
হাসির বাক্স ১১ |
বাবাঃ কিরে মুহিত এখন তুমি কী করছ? ছেলেঃ কেন বাবা,আমি তো পড়ছি। বাবাঃ বলতো কি পড়ছ? ছেলেঃ ভূগোল। বাবাঃ আচ্ছা বলতো গাইবান্ধা কোথায়?
ছেলেঃ কেন বাবা, গাইটা তো আমাদের ঘরেই বাঁধা আছে? |
হাসির বাক্স ১২ |
মা তার ছেলেকে পড়ার জন্য তাগাদা দিচ্ছেন। মার অবশ্য বেশ রসবোধ। মাঃ এই তাড়াতাড়ি পড়তে বস। পড়া শেষ করে খাবি। ছেলেঃ মা আমার তো সিংহভাগ প্রশ্ন শেখা হয়ে গেছে।
মাঃ শুধু সিংহ ভাগ শেষ করলেই হবে না, গরুভাগ, ছাগলের ভাগ, মহিষের ভাগ, সেগুলো কখন শেষ হবে.? |
হাসির বাক্স ১৩ |
মাঃ ইতিহাস পরীক্ষায় নম্বর কত পেয়েছো? ছেলেঃ পায়নি। মাঃ কেন?
ছেলেঃ কি করব। আমার জম্মের পূর্বের সব ঘটনা যে লিখতে বলেছে? |
হাসির বাক্স ১৪ |
মা ও মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে— মেয়েঃ মা, আমি নদীতেব সাঁতার কাটতে যাই? মাঃ না, নদীতে এখন অনেক পানি। ডুবে যাবে। মেয়েঃ আমি তো সাঁতার জানি মা। মাঃ জানলেও যাওয়া যাবে না। পানিতে অনেল স্রোত। মেয়েঃ কিন্তু বাবাতো সাঁতার কাটতে গেছে। তাঁকে মানা করোনি কেন?
মাঃ তোমার বাবার জীবন বীমা করা আছে। |
হাসির বাক্স ১৫ |
বোনঃ ভাইয়া আমি যখন গান গায় তখন তুই বাইরে দাঁড়িয়ে থাকিস কেন রে?
ভাইয়াঃ মা মনে করতে পারে, আমি তোকে মেরেছি, আর তুই কাঁদছিস। |
hii 2mr premikar mon joy korte ai jokes gulo sonan tahole se 2mai aro valobashbe.,…..
গাধার বউয়ের মত কৌতুক।
😀